সার্ভে কি? সার্ভে করে অনলাইনে ইনকাম করুন জানুন খুটিনাটি সবকিছু।

SURVEY নিয়ে খুটিনাটি সব কিছু জানুন।   সার্ভে নিয়ে কিছু প্রশ্ন উত্তর। আমরা অনেকেই সার্ভে নিয়ে অনেক কথা শুনে থাকি। আমরা একথাও শুনে থাকি যে, সার্ভে করে নাকি মানুষ হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে এসে এটি কিভাবে করে সার্ভে জিনিসটা কি? এটি পড়বেন  তারপর কোনো প্রশ্ন থাকলে কনেন্ট করুন।

?সার্ভে বাংলা অর্থ কি?

উত্তরঃ সার্ভে বাংলা অর্থ জরিপ করা।

?কিসের সার্ভে করা হয় বা কেন সার্ভে করা হয় এবং সার্ভে বলতে আমরা কি বুঝি?

উত্তরঃ সাৰ কিছুরি সার্ভে করা হয় উদাহরণ স্বরূপ:
১.দেশের জনসংখ্যা।
২.দেশের মানুষ এর আয় ব্যায়।
৩.ভোট দিয়ে নেতা নির্বাচন।
৪.জনগণ এর সম্পত্তি।
৫.জন্ম মৃত্যুর হার।
৬.জনপ্রিয়তা।
৭.মানুষ এর পছন্দ অপছন্দ।
৮.মানুষ এর চাহিদা
ইত্যাদি ইত্যাদি। মোট কথা সব কিছু নিয়েই সার্ভ করা হয় সারাদিন লিখেও শেষ করা যাবে না।
যার যে কাজে সার্ভে লাগে সে সেই বিষয় নিয়ে সার্ভে করে বা করায়।

?এখন বিস্তারিত জানা যাক কেন সার্ভে প্রয়োজন বা করা হয়?

সার্ভে কি? সার্ভে করে অনলাইনে ইনকাম করুন জানুন খুটিনাটি সবকিছু।

১.বাংলাদেশে যে সর্রকার নির্বচন করা হয়। যেহুতো আমাদের গণত্রান্ত্রিক দেশ তাই জনগণের মতামতের
উপর ভিত্তি করে আমাদের দেশে সরকার নির্বচন করি। এক্ষেত্রে আমরা ভোটার মাধ্যমে জনগণের মতামত
নিয়ে থাকি। এইযে একটা ভোটাভোটি হলো জনগণের মত নেয়া হলো এটাই এক ধরণের সার্ভে করা হলো।
২.সবার জানা আছে যে আমাদের দেশে প্রতি ১০ বছর অন্তর অন্তর আদমশুমারি হয়। আদম শুমারি করা হয় দেশের জনসংখ্যা , সম্পত্তির হার একটা হিসাব করার জন্য।
এক্ষেত্রে হিসাব রাখার জন্য আদমশুমারি করা হয়েছে এই আদমশুমারি করাটাই এক ধরণের সার্ভে।
৩.রাস্তায় চলার ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই প্রায়শই দেখে থাকি যে, সিগারেট কোম্পানি, কোনো সিম কোম্পানি, কোনো খবরের কোম্পানি বা বিভিন্ন কোম্পানির লোক পথে পথচালক দের দাঁড় করিয়ে তাদের প্রডাক্টির সমন্ধে জনগণের মতামত জানতে চায়।
তাদের প্রোডাক্টটির জনপ্রিয়তা মার্কেটে কেমন, তাদের প্রোডাক্টটির ব্যবহার করে কি না? যদি না করে তাহলে কেন করে না কি কম আছে প্রোডাক্টটিতে কি করলে ব্যবহার করবে।
এমন কনেকে ধরণের প্রশ্নঃ করে থাকে। এইযে লোকটি রাস্তায় ঘুরে ঘুরে মানুষ এর মতামত নিচ্ছে এটাও সার্ভে।
তাহলে আমরা উদাহরণ গুলো থেকে বুঝতে পেরেছি সার্ভে কি কেন সার্ভে করানো হয় সার্ভে বলতে কি বুঝায়।

?এখন আসা যাক আমরা যে সার্ভে করে ইনকাম করবো সেটা কিভাবে?

আমরা আমেরিকান সার্ভে করে ইনকাম করবো। আমরা সবাই মোটামোটি জানি উন্নত দেশ গুলোতে প্রায় সব কিছুই অনলাইন এ করা হয়। আমেরিকায় সার্ভে কাজ টা অনলাইনে সম্পূর্র্ণ করে থাকে।
বিশ্বায়নের এ যুগে মানুষকে প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। বিভিন্ন কোম্পানীকে তাদের ব্যবসা প্রসারের জন্য তাদের
পণ্য সম্পর্কে সাধারন মানুষের মতামত গ্রহণ করে সে অনুযায়ী ব্যবসায়িক পলিসি নির্ধারন করতে হয়। সাধারন মানুষের মতামত গ্রহণের জন্য
কোম্পানী গুলোকে বিভিন্ন ধরনের জরিপ পরিচালনা করতে হয়। তাদের পন্যের অবস্থান, প্রতিদ্বন্দি অন্য কোন পন্য কেমন ব্যবসা করছে,
সেগুলি কেন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে, মানুষ কি দেখে পন্য পছন্দ করে, কিভাবে পন্যের কথা জানে ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করে তার ভিত্তিতে নিজেদের
পরিকল্পনা ঠিক করে। একাজটি অনলাইনে করা তুলনামুলক সহজ। সার্ভে কাজে সহযোগিতা করার জন্যও রয়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। তাদের সাথে চুক্তি
করলে তারা প্রশ্ন তৈরী করে সেগুলোর মাধ্যমে অনলাইনে জরিপ পরিচালনা করে। আর এ জরিপ কাজে যে সকল ব্যক্তি তাদের সুচিন্তিত মতামত প্রদান করে,
সার্ভে কোম্পানীর মাধ্যমে তাদের অল্পকিছু অর্থ প্রদান করা হয় ব্যক্তিগুলোর মতামত আর সময় এর বিনিময়।
অর্থের পরিমান হতে পারে প্রতিটা সার্ভের জন্য $0.50 থেকে $5.00 ডলার ক্ষেত্রবিশেষ আরো বেশি ও হয়ে থাকে। এইযে মতামতের বিনিময় যে অর্থ প্রধান করা হয়।
আমাদের কাজ হলো এই সার্ভে তে অংশগ্রহণ করে সেই অর্থটুকু হাতিয়ে নেয়া। ?

?একটি সার্ভে করতে কতক্ষন সময় লাগে?

কোনো সার্ভে করতে ৫ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে আবার কোনো সার্ভে করতে ২০ থেকে ৪০ মিনিটও লাগতে পারে।
সার্ভের সময় টা নির্ভর করে সার্ভের কুয়ালিটি, সার্ভের রেট আর সব থেকে বেশি আপনার নিজের উপর আপনি কাজ
করতে করতে যত পাকা খেলোয়াড় হবেন আপনার সময় তত কম লাগবে আর আপনার ইনকামও তত বেশি।
তাহলে বুঝা গেলো আমাদের কাজ টা কি?

? বাংলাদেশ থেকে কিভাবে সার্ভে করবো?

এখন কথা হলো আমরা তো বাংলাদেশি। আর আমেরিকান কোম্পানি গুলো তো চায় আমেরিকান লোকেদের মতামত তারা তো আমাদের মতামত চায় না?.
তাহলে আমরা কিভাবে মতামত দিবো আর ইনকাম করবো?

হা এর জন্য আমাদের প্রয়োজন সেই ওয়েবসাইটকে বিশ্বাস করানো যে আমি একজন আমেরিকান নাগরিক। যে ওয়েবসাইট এ আমরা কাজ করবো।
সেটা কিভাবে সম্ভব?
হা সেটা সম্ভব। কিন্তু যন্ত্রপাতি লাগবে?. যন্ত্রপাতি শুনে ভয় পাবেন না জেনো। যাই হোক কি কি লাগবে ওয়েবসাইট কে বিশ্বাস করতে যে আমি একজন আমেরিকান নাগরিক
১.অধিক শক্তিশালী এবং রেসিডেন্সিয়াল আমেরিকান একটি আইপি এড্রেস।
২.রিয়েল এবং ভ্যালিড একজন আমেরিকান লোকের ফুল ইনফরমেশন।
৩.আমেরিকান রিয়েল মোবাইল নাম্বার।
উপরের এই ৩ টি জিনিস হলেই আপনি কাজ শুরু করে দিতে পারবেন ইনশাল্লাহ।

? কোন ধরনের আইপি ব্যবহার করবো?

এখন কথা হলো আইপি জিনিস টা কি তাও আবার শক্তিশালী, রেসিডেন্সিয়াল বেপার্টাও বুঝলাম না???
আমাদের বাস্তব দুনিয়ায় সবার ই একটা অবস্থান আছে ঠিকানা আছে। যা দিয়ে আমরা একটি লোককে খুঁজে বের করতে পারি। বা বুঝতে পারি তার অবস্থান তা কোথায়।
ঠিক তেমনি অনলাইন বা ভার্চুয়াল জগৎ এ আমাদের ডিভাইস গুলো যেমন মোবাইল, টেব, ডেক্সটপ, লেপটপ, ইত্যাদি যা দিয়ে আমরা ইন্টারনেটের
সংগে সংযুক্ত হতে পারি সেই সকল ডিভাইস একটা আইপি এড্র্রেস এর আয়ত্তে থাকে। যা দিয়ে ডিভাইসটির অবস্থা বা ঠিকানা প্রকাশ করা হয়।

?অনেক শক্তিশালী এবং রেসিডেন্সিয়াল আমেরিকান একটি আইপি এড্রেসটির কাজ হলো আমাদের ডিভাইস কে ইন্টারনেট জগৎ এ আমেরিকান
অবস্থান বা ঠিকানা প্রকাশ করবে। এর জন্য সার্ভে ওয়েবসাইট গুলো দেখতে পাবে আমরা আমেরিকা থেকেই তাদের ওয়েবসাইট এ প্রবেশ করেছি।
শক্তিশালী আইপি বলতে বুঝিয়েছি যে আইপি টি ব্যবহার করলে আমার লোকেশন বা আমার ইনফরমেশন লিক হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কমে যায়।
এখন সবচাইতে শক্তিশালি আইপি হলো socks5 এর আইপি।

?এখন কথা রেসিডেন্সিয়াল আইপি কি?
রেসিডেন্সিয়াল এর বাংলা অর্থ হলো আবাসিক।
রেসিডেন্সিয়াল আইপি বলতে একটি নির্দিষ্ট এলাকার বা বাসাবাড়ির আইপি এড্রেস কে বুঝায়।
যেমনটা আমাদের মোবাইলে বা ব্রডবেন্ড এ পেয়ে থাকি।
আশা করি আইপি সমন্ধে অনেকটাই বুঝতে পেরেছেন।

?রিয়েল এবং ভ্যালিড একজন আমেরিকান লোকের ফুল ইনফরমেশন।
আপনি যেই লোকেশন এর আইপি নিবেন ঠিক সেই লোকেশন এর একজন লোকের নাম, বয়স, জন্মতারিখ, ফুল এড্রেস,
(ছেলে-মেয়ের নাম, বয়স, জন্মতারিখ) (স্ত্রী নাম বয়স জন্মতারিখ) আর আনুসাংঘিক কিছু

?আমেরিকান রিয়েল মোবাইল নাম্বার।
নাম্বার কেন?

আমরা যখন একটি জিমেইল একাউন্ট তৈরি করি তখন আমাদের থেকে একটা মোবাইল নাম্বার চাওয়া হয় আমাদের ভেরিফিকেশন এর জন্য।
যখন আপনি কাজ করে পেমেন্ট নিতে যাবেন তখন আপনাকে কাছে ঠিক তেমন ই সার্ভে ওয়েবসাইট গুলো নাম্বার ভেরিফিকেশন চাইবে প্রমাণ করার জন্য যে আপনি একজন আমেরিকান।

?এখন কথা হলো আপনি এতকিছু কোথায় পাবেন তাও আবার আমেরিকান সব???
এগুলো প্রোভাইড করে থাকে বা সার্ভিস দিয়ে থাকে অনেক এই. অপানার পরিচিত কেউ থাকলে তার থেকে নিতে পারেন।
বা আপনি যার সাথে কাজ করবেন তার থেকেও নিতে পারেন।

?আবার আমিও প্রোভাইড করি বা সার্ভিস দেই এগুলোর????
আমরা তো শিখে ফেললাম কি কাজ করতে হবে, কেমন ইনকাম করবো, কি কি লাগবে আমাদের কাজ করতে।

?এখন কথা হলো আমরা যে ইনকাম টা করবো সেই ইনকামের টাকা কিভাবে পাবো। কিভাবে আমেরিকা থেকে আমাদের পকেটে টাকা আসবে?
চিন্তার কিছু নেই সেই ব্যবস্থাও আছে?
এই সাইট গুলো পেমেন্ট করে থাকে বেশ করেকটা মাধ্যমে যেমন:
১.আমেরিকান ব্যাংক এর মাধ্যমে,
২.পেপাল এর মাধ্যমে
৩.গিফট কার্ড এর মাধ্যমে
এর মধ্যে সবচাইতে সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম হলো (গিফট কার্ড)

?গিফট কার্ডটা আবার কি?

আমরা সবাই এটিএম কার্ড এর সাথে পরিচিত।
এটিএম কার্ড গুলো কয়েক ধরণের বা কয়েক কোম্পানির হয়ে থেকে যেমন:
১.ভিসা কার্ড
২.মাস্টার কার্ড
৩.আমেরিকান এক্সপ্রেস
৪.ডিসকভার
ইত্যাদি
গিফট কার্ডটি হলো এমন একটি কার্ড যার মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমানে ব্যলেন্স থাকে যা শুধু ব্যবহার করা যায় কিন্তু কিন্তু সেই কার্ডে কোনো ব্যলেন্স অ্যাড করা যায় না।
এই গিফট কার্ড গুলো কাউকে উপহার হিসেবে দেয়ার জন্য বা বিভিন্ন কম্পানি তাদের প্রচার বৃদ্ধির জন্য তাদের নামেরে গিফট কার্ড মার্কেটে ছেড়ে থাকে। যেমন:
Visa Gift Card
Amazon Gift Card
iTunes Gift Card
MasterCard Gift Card
Google Play Gift Card
ইত্যাদি ইত্যাদি
এই সকল কার্ড গুলো আবার দুই ধরণের হয়ে থাকে
১.ফিজিক্যাল কার্ড
২.ভার্চুয়াল কার্ড
ফিজিক্যাল কার্ড কার্ড হলো যা ধরা যায় দেখা যায়। যা এটিএম বুথ এ ব্যবহার করা যায়।
ভার্চুয়াল কার্ড হলো ধরাও যায় না দেখাও যায় না শুধু এই কার্ড ভার্চুয়াল জগৎ এ ব্যব্যবহার করা যায়।
আমরা সবসময় ভার্চুয়াল গিফট কার্ডে পেমেন্ট নিবো।

?এখন কথা হলো এই কার্ড থেকে টাকা আসবে কিভাবে?

হা এই কার্ড গুলো অনেক এই কিনে থাকে তাদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন।
চাইলে আমার কাছেও বিক্রি করতে পারবেন এবং কার্ড দাম হিসেবে সেই পরিমান টাকা নিয়ে নিতে পারবেন।
কার্ড এর ডলার এর দাম কত?
ডলার এর দাম প্রতিনিয়ত কমে বাড়ে। দাম টা সে সময়ের মার্কেট ভেলুর উপর নির্ভর করবে।
আর কার্ডের ডলার এর দাম নরমাল ডলার এর থেকে কিছুটা কম থাকে যেহুতো এইটা ভার্চুয়াল কার্ড আর আমাদের দেশে ব্যবহারের যগ্য না।
আশাকরি আপনার, কাজ নিয়ে পেমেন্ট নিয়ে যন্ত্রপাতি নিয়ে? কোনো কনফিউশন নেই।
এর পর ও যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাকে পার্সোনালি জিজ্ঞাসা করতে পারেন। তবে হ্যা এখানে বলেছি বা বুঝিয়েছি সেগুলো মনোযোগ না দিয়ে যদি যদি উল্টা পাল্টা প্রশ্ন করেন তাহলে উত্তর পাবেন না।
সার্ভের কাজ নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর। দয়া করে নিজ দায়িত্বে পরে নিবেন।
প্রশ্ন: এই কাজগুলাে করতে হলে খুব বেশি ইংলিশ জানতে হবে কিনা এবং ইন্টারনেট জ্ঞান কেমন লাগবে?
উত্তর: এই কাজগুলাে করার জন্য বিশেষ কোন শিক্ষার প্রয়ােজন নাই এবং হালকা পাতলা ইংলিশ পরে বুঝতে পারলেই হবে হবে।
এবং আপনি যদি ইন্টারনেট ব্রাউসিং পারেন ফেইসবুক/ জিমেইল একাউন্ট খুলতে পারেন তাহলেই হবে।
প্রশ্ন: এই কাজ গুলাে কি খুব কঠিন?
উত্তর: ইন্টারনেট জগতে সবচাইতে সহজ ভাবে ইনকাম করার যদি কোনো মাধ্যম থাকে তাহলে তাহলো সার্ভে কাজ। আবার কঠিন যদি আপনি ইংলিশ এ মোটামোটি জ্ঞান এবং সাধারণ বিষয়ে ব্যাসিক ধারণা না থাকে।
প্রশ্ন ১: ভাইয়া আমি কী ১mbps ইন্টারনেট কানেকশান দিয়ে সার্ভে করতে পারবাে?
উত্তর: হ্যা পারবেন। আপনার লােকাল পিসিতে যদি ক্রোম ,মজিলা ইত্যাদি ব্রাউসার চলে তাইলে আপনিও একইভাবে ফায়ারফক্সে আইপি সেট করে সার্ভে কাজ করতে পারবেন এক্সট্রা স্পীডের প্রয়ােজন নাই।
প্রশ্ন ২: আপনি কী সার্ভে সাইটে একাউন্ট খুলে দিবেন নাকি আমাকেই করতে হবে?
উত্তর :অবশ্যই আপনাকে নিজে করে নিতে হবে সাথে আপনার অভিজ্ঞতাও হলাে। তবে একাউন্ট খুলতে যা যা ইনফো লাগবে আমি দিয়ে দিবাে।
প্রশ্ন ৩: আমি ডেইলি ৪/৫ ঘন্টা সময় দিলে কত ইনকাম করতে পারবাে? এবং অনেকে বলেন ফুল টাইম দিবাে
উত্তর : সাধারণত আপনি নতুন অবস্থায় যদি ৪/৫ ঘন্টা কাজ করেন। আমি মনে করি আপনার জন্য খারাপ না। আসলে ইনকামের বিষয়গুলা সম্পন্ন ব্যাক্তির কাজের মনোযোগ, অভিজ্ঞতা, কাজকে বুঝে উঠার উপর নির্ভর করে।
কেউ ৪/৫ ঘন্টা সময় দিয়ে মাসে ২৫০/৩০০ ডলার ইনকাম করে, আবার কেউ একই সময় ব্যয় করে মাসে ১০০/১৫০ ডলার ইনকাম করে।
প্রশ্ন ৪: সার্ভে সাইটে কী লং টাইম কাজ করতে পারবাে নাকি দুইদিন পর। ভেগে যাবে অন্নান্য সাইটের মতাে?
উত্তর: যারা নতুন তাদের মনে এই প্রশ্ন আসবে। কিন্তু পুরাতন অর্থাৎ যারা কাজ করছে ষ্টীল তারা এসব ভাবে না ,কারণ তারা জেনে গেছে আসলে এই মার্কেট সম্পর্কে।
আমার মন্তবঃ, সার্ভে ততদিন থাকবে যতদিন মানুষ এর চাহিদা আছে, ব্যবসাবাণিজ্য আছে , অর্থসম্পদ আছে। আমরা সবাই জানি এগুলো ততদিন থাকবে যতদিন মানুষ থাকবে মানুষ এর বসবাস থাকবে।
প্রশ্ন ৬: আমি আমার মেইলে গিফট কার্ড এবং পেপ্যাল অক্কোউন্টে ডলার নিয়ে ক্যাশ করবাে কোথায়?
উত্তর : বাংলাদেশে অনেকে আছে যারা এসব কিনে এবং কিছু ট্রাস্টেড গ্রুপ আছে। মজার বিষয় হলাে এইগুলা আমার
কাছেই আমার মেম্বাররা সেল করে বিকাশ ,রকেট এবং ব্যাংকে পেমেন্ট নেয়, আপনিও চাইলে নিতে পারেন।
প্রশ্ন ৭: আমার পিসির কনফিগারেশন কেমন লাগবে?
উত্তর :ভাই আপনার পিসিতে মােটামােটি ব্রাউসারে ফেইসবুক,মেইল ,youtube চললেই হবে। মেইন হলাে ইচ্ছা শক্তি আর কাজ করার আগ্রহ।
মোবাইল দিয়েও খুব সহজেই করতে পারবেন কাজ।
প্রশ্ন ৮: আমি কাজটা শিখবাে বা বুঝবাে ক্যামনে?
উত্তর :আমরা আপনাদের কিছু ভিডিও দিবো। এইগুলা ফলাে করলেই ৭০% ডান বাকি ৩০% লাইভ কাজ করতে গেলে হয়ে যাবে
প্রশ্ন ৯: ভিপিএস ,প্রক্সি সার্ভার ,আইপি,মেয়াদ কত দিন?
উত্তর : যেদিন নিবেন সেদিন থেকে ৩০ দিন।
প্রশ্ন ১০ঃ আইপি নিলে আমি কয়টা সাইটে কাজ করতে পারবাে?
উত্তর : ভাই ইনকামের জন্য দুই একটা সাইট ই যথেষ্ট ,হূদাই এক গাদা সাইটের পিছনে দৌড়ে লাভ নাই। মােনােযােগ দিয়ে কাজ করলেই 2/3 টা থেকেই ভালাে ফিডব্যাক আসবে [ প্রমাণিত ]
প্রশ্ন ১১: সার্ভে আমি দিনে না রাতে করবাে?কোনটা পারফেক্ট সময়?
উত্তর : অবশ্যই রাত বেটার আমাদের বিডি সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে সকাল ৬টা আর তখন আমেরিকায় দিন।
দিনের বেলা ব্যাংক ,অফিস আদালত ,কোম্পানি খােলা সেই হিসাবে আমাদের এখানে রাত আর আমেরিকার সময় দিনে কাজ করার উত্তম।
তাইলে কী দিনে করতে পারবাে না?
নতুন একাউন্ট না পুরাতন একাউন্টের ক্ষেত্রে দিনেও ভালাে কাজ করা যায়।
প্রশ্ন: এই সাইটগুলাে পেমেন্ট দিতে কোনাে ঝামেলা করে কিনা?
উত্তর: ১০০% গ্যারান্টি এই সাইটগুলাে সবময় পেমেন্ট দিয়ে এসেছে এখনো দেয় ইনশাল্লাহ ভবিষৎ এও দিবে।
প্রশ্ন ১২: আবার কি?
অনেক উত্তর দিলাম এখন আর প্রশ্নই খুঁজে পাচ্ছি না তাই উত্তরও নেই এরপরও যদি প্রশ্ন জাগে তাহলে পার্সোনালি আমার থেকে জেনে নিয়েন।

Share the article..

Leave a Comment