অনেক প্রতিক্ষার পর উইন্ডোজ ১১ (Windows 11) বাজারে আনার ঘোষনা দিল মাইক্রোসফট ৷ চলতি বছরেই বাজারে আসছে উইন্ডোজ ১১ ৷ উইন্ডোজ ও উইন্ডোজ ১১ সম্পর্কে বিস্তারিত আসুন জেনে নেওয়া যাক –
উইন্ডোজ (Windows) কি ?
উইন্ডোজ (Windows) হচ্ছে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমের নাম ৷ বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট (Microsoft) কে উইন্ডোজের ফাদার বা প্রতিষ্ঠাতা বলা হয় ৷
উইন্ডোজ এর আবিষ্কার
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম আজকের নয় ৷ প্রায় ৪০ বছর পূর্বে উইন্ডোজ আবিষ্কৃত হয় ও বাজারে আসে ৷
১০ই নভেম্বর ১৯৮৩ সালে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন উইন্ডোজ ১.০ বাজারে নিয়ে আসে ৷
উইন্ডোজ এর কার্যপ্রণালী
- মাইক্রোসফট উইন্ডোজ computer ও user এর মধ্যে সংযোগ ঘটিয়ে থাকে ৷
- Computer এর প্রোগ্রাম গুলোকে রান করতে ও পরিচালনা করতে সাহায্য করে ৷
- কম্পিউটার ব্যবহারকারী (user) এর নির্দেশনাগুলো কম্পিউটার বুঝতে সক্ষম এরূপ ভাষায় উপস্থাপন করে ৷
- কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্য কম্পিউটার পরিচালনা করতে সহজ,সরল ও সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করে ৷কম্পিউটারের Hardware, Software কে কাজের নির্দেশনা দেয় ও প্রয়োজনীয় পরিচালনা করে থাকে ৷
উইন্ডোজ ১০ বাজারে আসার পর কেটে গিয়েছে ৬ বছর ৷ এরমধ্যে পরিবর্তন এসেছে আমাদের চাহিদায়, পাল্টে গিয়েছে ইন্টারনেট জগত ৷
২০২০ সালে করোনা ভাইরাস পুরো পৃথিবীর মানুষকে ঘরে বন্দি করে ফেলে ৷ মানুষ ঝুকে পরেছে অনলাইনে ৷ চাহিদা ও প্রত্যাশার পাল্টার বারুদ দিনকে দিন বৃদ্ধি পেতেই থাকে ৷ এ সম্পর্কে মাইক্রোসফটের একজন উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন,
বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহারের ধরনে আমূল পরিবর্তন লক্ষ্য করেছি আমরা । আগে কম্পিউটার কাজের প্রয়োজনে ও ব্যবহারিক কাজের অংশ হিসেবে ব্যবহার করা হতো, এখন কম্পিউটারের ব্যবহার ব্যক্তিগত জীবন ও অনুভূতির ক্ষেত্রেও সম্পৃক্ত হয়ে পরেছে । আর এ বিষয়টি আমাদেরকে কোটি কোটি মানুষের আস্থার প্ল্যাটফর্ম উইন্ডোজ’র পরবর্তী প্রজন্ম তৈরিতে অনুপ্রেরণা দিয়েছে । উইন্ডোজ ১১ এর মাধ্যমে মাইক্রোসফট এমন একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে চেয়েছে যেখানে কিনা প্রত্যেকে আরও ভালোকরে নিত্য নতুন জিনিস তৈরি করতে পারবে, শিখতে পারবে এবং নিজেদেরকে একে অপরের সাথে কানেক্ট করতে পারবে ।’
উইন্ডোজ ১১ সুবিধা গুলো উইন্ডোজ ১১ ফিচারস গুলো
যা থাকছে উইন্ডোজ ১১ তে –
- স্টার্ট বাটন (Start Button) : কম্পিউটার অন করার পর পরই ডিসপ্লেতে শো করবে স্টার্ট বাটন ৷ এই স্টার্ট বাটনটি ক্লিক করে কম্পিউটার ইউজার সহজেই নিজের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস বের করে নিতে সক্ষম হবে ৷ এই স্টার্ট বাটনটি Cloud ও Microsoft 365 ব্যবহার করে, যার ফলে এটি অন্যান্য ডিভাইস ও প্ল্যাটফর্মে ব্যবহৃত সর্বশেষ ফাইল ইউজারের সামনে নিয়ে আসবে । যার পরিপ্রেক্ষিতে একজন ইউজাার অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস অন্য কম্পিউটারে কাজ করা সর্বশেষ ডকুমেন্ট ফাইল খুঁজে পেতে ঝামেলার মুখোমুখি হবেনা ।
- গোল আকৃতির আইকন : উইন্ডোজ ১১ তে আইকন হবে গোল আকৃতির ৷ আগের চারকোনা আকৃতির পরিবর্তে এই গোল আকৃতির আইকন নতুন সংযোজন ৷
- অল-নিউ মাইক্রোসফট স্টোর : উইন্ডোজ ১১- এর সঙ্গে রয়েছে নতুন অল-নিউ মাইক্রোসফট স্টোর । এই ডিজিটাল স্টোরে রয়েছে ফার্স্ট ও থার্ড পার্টি অ্যাপের বিশাল আকারের ক্যাটাগরি । আমাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের অ্যাপগুলোও এখন থেকে মাইক্রোসফটটের এই ডিজিটাল স্টোরে পাওয়া যাবে । উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারকারীরা অ্যামাজন অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে সেগুলো পিসিতে ডাউনলোড করতে পারবেন । আর এ পুরো ব্যাপারটি সম্ভব হয়েছে মাইক্রোসফট ও অ্যামাজনের পার্টনারশিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে ।
- ফিচার ব্যবহারে সহজতা ও ডিসপ্লের সর্বোচ্চ ব্যবহার : উইন্ডোজ ১১-এর স্ন্যাপ লেআউট (Snap layout), স্ন্যাপ গ্রুপ (Snap group) ও ডেস্কটপ এর মতো ফিচারগুলো আরো সুন্দর ও ভালোভাবে উইন্ডোজ ব্যবহারে সহায়তা করবে । পাশাপাশি এর ব্যবহারকারীরা স্ক্রিন রিয়েল এস্টেট (কোনো অ্যাপ্লিকেশনের আউটপুট প্রদানে ডিসপ্লে’তে থাকা জায়গা) -এর সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে পারবেন । একটি কম্পিউটারের স্ক্রিনে একইসঙ্গে কয়েকটি উইন্ডোজ ব্যবহারের সুবিধার পাশাপাশি একাধিক অ্যাপ পাশাপাশি রেখে একসঙ্গে সাবলীলভাবে কাজ করার সুবিধা ও পাওয়া যাবে । ডেস্কটপের মাধ্যমে কাজ, গেমিং বা স্কুলসহ যেকোনো জিনিসের জন্য ব্যবহারকারীরা স্পেস কাস্টোমাইজ করতে পারবেন এবং সেগুলো সুবিধা অনুযায়ী পরিবর্তন ও করতে পারবেন ।
- অ্যাপ অ্যাসিউর : উইন্ডোজ ১০ এর মতোই উইন্ডোজ ১১ ভার্সনে অ্যাপ অ্যাসিউর ব্যবহার করে অ্যাপ কম্প্যাটিবিলিটি নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফট । অ্যাপ এসিউর অপশনের সাহায্য নিয়ে অতিরিক্ত কোনো খরচ করা ছাড়াই দেড়শত বা তারও বেশি অ্যাপ বিষয়ক সমস্যার সমাধান করা হয় ।
- নতুন গেমিং প্রযুক্তি সমর্থন ও দুর্দান্ত গেমিং এক্সপেরিয়ান্স : উইন্ডোজ ১১ সিস্টেম হার্ডওয়্যারের পূর্ণ সম্ভাবনা উন্মোচন করবে; ফলে, সাম্প্রতিক কিছু গেমিং প্রযুক্তি উইন্ডোজ সমর্থন করবে । উইন্ডোজ ১১ নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের দুর্দান্ত গেমিং অভিজ্ঞতা প্রদান করবে :
- ডিরেক্টএক্স ১২ আলটিমেট : এই প্রযুক্তির ফলে ব্যবহারকারীরা উচ্চ ফ্রেম রেটে অসাধারণ গ্রাফিক্স অভিজ্ঞতা লাভ করা যাবে ।
- ডিরেক্ট স্টোরেজ : এর ফলে গেমের লোড টাইম আরো দ্রুত হবে এবং গেমের দুনিয়া পুরোপুরিভাবে একজন গেমার উপভোগ করতে পারবে ।
- মিলবে ১শ’র বেশি হাই-কোয়ালিটি পিসি গেম ও নতুন গেম খেলার সুযোগ, যা পিসি’র জন্য এক্সবক্স গেম পাস বা আল্টিমেট ক্রেতাদের জন্য একদম সহজলভ্য করা হয়েছে ।
- উইন্ডোজ ১১ এর ইন্টিগ্রেশন অব মাইক্রোসফট টিমস ইনটু টাস্কবার : উইন্ডোজ ১১ এর ইন্টিগ্রেশন অব মাইক্রোসফট টিমস ইনটু টাস্কবার এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আরও দ্রুত উপায়ে তাদের প্রিয় মানুষের সঙ্গে কানেক্টেড থাকতে পারবেন । এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে টেক্সট, চ্যাট, ভয়েস ও ভিডিওর মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে থাকা উইন্ডোজ, অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস ব্যবহারকারী পরিচিতজন, প্রিয়জন, পার্টনার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা যাবে । টু-ওয়ে-এসএমএস এর মাধ্যমে টিমস অ্যাপ ব্যবহার করে না, এমন বন্ধু ও পরিবারের সদস্য সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে । ব্যবহারকারীরা টাস্কবার থেকে সরাসরি টিমস প্রেসেন্ট কিংবা মিউট করতে পারবেন ।
বিভিন্ন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ও ডেভেলপারদের জন্য আরও উন্মুক্ত ইকোসিস্টেম তৈরি :
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১১ এর মাধ্যমে ক্রিয়েটর ও ডেভেলপারদের জন্য আরো উন্মুক্ত ইকোসিস্টেম তৈরির মাধ্যমে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে । এর মাধ্যমে ডেভেলপাররা ব্যবহারকারীদের জন্য আরও অনেক বেশি অ্যাপ, গেম, মুভি, টিভি শো এবং ওয়েব কন্টেন্ট তৈরি করতে পারবেন । কেননা –
* যারা ডেভেলপার আছেন তারা ও Independent Software Vendors Apps (ISVS) তাদের তৈরিকৃত বিভিন্ন অ্যাপগুলো মাইক্রোসফটের এবারের স্টোরে আনতে পারবেন । আর এক্ষেত্রে তাদের জন্য, উইন৩২ কিংবা প্রোগ্রেসিভ ওয়েব অ্যাপ (পিডব্লিউএ) ফ্রেমওয়ার্ক কোনো বাঁধা হয়ে দাড়াবে না ।
- এবারের মাইক্রোসফটের রেভিনিউ শেয়ার নীতি ( Revenue Share Policy) পরিবর্তনের ফলে এখন বিভিন্ন ডেভেলপাররা তাদের শতভাগ ব্যবসায়িক রেভিনিউ পেতে পারবেন । অ্যাপ ডেভেলপাররা এখনও ৮৫/১৫ রেভিনিউ শেয়ারের মাধ্যমে মাইক্রোসফটের বাণিজ্যিক ইকোসিস্টেম ব্যবহার করতে পারবেন ।
বিনা মূল্যেই মিলবে উইন্ডোজ ১১
ঘোষণা এসেছে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে। উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীরা বিনা মূল্যে নতুন অপারেটিং সিস্টেমে হালনাগাদ করতে পারবেন। এর জন্য অতিরিক্ত খরচের প্রয়োজন নেই।
উইন্ডোজ ১১ কিভেব ইনস্টল করবেন
উইন্ডোজ ১১ যেভাবে ইনস্টল করবেন।আমার দেওয়া নিছের ধাপ গুলো ফলো করে সহজেই উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল ইনস্টল করতে পারবেন। তো দেরি না করে দেখে নেই কিভাবে উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করবেন। তবে তার আগে দেখে নেওয়া দরকার আপনার উইন্ডোস ১১ সাপোর্ট করবে কিনা কিভাবে জানবেন?
প্রথমত, মাইক্রোসফট নিজেই উইন্ডোজ ১১ এর মিনিমাম কিছু পিসি রিকুইরেমেন্টস উজারদের বোঝার উদ্দেশ্যে দিয়েছে।
Windows 11 PC Requirements:
- Processor: 1GHz or higher and faster with 2 or more cores on 64 bit processor
- Ram: Minimum 4 GB
- Storage: 64 GB and higher
- System firmware: UEFI, Secure Boot capable
- Graphics card: Compatible with DirectX 12 or later with WDDM 2.0 driver or Graphics card
- Other: Internet connection and Microsoft accounts
মাইক্রোসফট নিজেই উইন্ডোজ ১১ এর মিনিমাম কিছু পিসি রিকুইরেমেন্টস গুলো ফুলফিল করতে পারে তাহলে আপনি নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করে উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করে নিন।
ধাপ ১: প্রথমে, Windows PC Health Checker থেকে আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করেনিন।
ধাপ ২: সফটওয়্যারটি ডাউনলোড এবং সম্পূর্ণ ভাবে ইনস্টল হয়ে গেল তা ওপেন করুন।
ধাপ ৩: এখন যদি আপনার মাইক্রোসফট একাউন্ট দ্বারা পিসি লগ ইন থাকে তাহলে অটোমেটিক Signed in দেখাবে।
আর যদি মাইক্রোসফট একাউন্ট না থাকে তাহলে “Sign in with a Microsoft account to get started এর মধ্যে ক্লিক করে লগ ইন করেনিন অথবা একাউন্ট না থাকলে বানিয়ে নিন।
ধাপ ৪: Signed in হয়ে যাওয়ার পর এখন ওপরে বামদিক করে Blue বাটন > “Check Now” ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন।
দেখবেন আরো একটি ছোট উইন্ডো পপআপ করে বা ওপেন হয়ে আপনাকে জানিয়ে দেবে যে আপনার ল্যাপটপ বা ডেস্কটপটি
উইন্ডোজ ১১ রান করার জন্য বা আপডেট পাওয়ার জন্য সব দিক থেকে সক্ষম কিনা।তা দেখিয়ে দিবে আপনার কম্পিউটার।
আর যদি কোন ভাবে আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ Windows 11 রান করার করার জন্য ব্যার্থ হয় তাহলে তাহলে ইরর মেজেজ পাবেন।
আপনি যে আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ Windows 11 রান করতে পারবেন না। তার মেসেজটি নিছে দেওয়া হলো।
Why is my PC not compatible with Windows 11
এই ক্ষেত্রে উইন্ডোজ ১১ আপডেট আপনি পাবেন না।
এবং সেখানে সম্পূর্ণ ভাবে লেখা থাকবে যে ঠিক কোন কারণ এর জন্য আপনার কম্পিউটার উইন্ডোজ ১১ চালাতে অক্ষম।
উইন্ডোজ ১১ তে কম্পিউটারেই চলবে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে আমাজনের অ্যাপস্টোরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছে মাইক্রোসফট। ইনস্টাগ্রাম বা টিকটকের মতো অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ নতুন মাইক্রোসফট স্টোরেই পাওয়া যাবে। তবে ব্যবহারকারীদের আমাজনে অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। সেই অ্যাকাউন্টে লগইন করে স্মার্টফোনের অ্যাপ কম্পিউটারে নামিয়ে ব্যবহার করা যাবে।
অবশ্য ইনস্টল করার পর অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ অন্যান্য উইন্ডোজ অ্যাপের মতোই কাজ করবে। চাইলে ডেস্কটপের পাশাপাশি ব্যবহার কিংবা প্রয়োজনে টাস্কবারে পিন করে রাখতে পারবেন।
উউইন্ডোজ ১১ ডাউনলোড
এবার আসি Windows 11 ডাউনলোড কেমনে করবেন। ইতিমধ্যে মাইক্রোসফট একটি বিটা ভার্সন লঞ্চ করেছে। যেটা অনেকেই ব্যবহার করছে। আমি নিচে ডাউনলোড লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি। চাইলে আপনারাও ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এতে আসলে তেমন কোন বাগ বা সমস্যা নেই। আপনারা চাইলে ব্যবহার করতে পারেন।
উইন্ডোজ ১১ পেতে হলে –
যারা উইন্ডোজ ১০ এর অফিশিয়াল ভার্সন ব্যবহার করছেন, তারা বিনামূল্যে অটো উইন্ডোজ ১১ ভার্সন পেয়ে যাবেন ৷ এছাড়া উইন্ডোজ ১১ সমৃদ্ধ নতুন কম্পিউটার ক্রয় করলেও উইন্ডোজ ১১ পাবেন ৷
শেষ কথা :
প্রযুক্ত প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল ৷ নতুন নতুন আপডেটে নতুন নতুন চমকের সাথে থাকে নতুন নতুন সমস্যাও ৷ মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ১১ অনেক প্রতীক্ষার পর পাওয়া যাচ্ছে ৷ নতুন চমকের সাথে কতটা ইউজার ফ্রেন্ডলি হবে তা দেখার অপেক্ষায় পুরো বিশ্ব ৷